সময় কলকাতা ডেস্কঃ মুখ্যমন্ত্রী তথা দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু করে ফিরহাদ হাকিম সহ দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ আমাকে গ্রহণ করেছেন, আমাকে সুযোগ দিয়েছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর আশীর্বাদ মাথার ওপর ছিল বলেই এই জয়লাভ সম্ভব হয়েছে। মানুষ আমাকে দেখে ভোট দেয়নি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়ন প্রশাসন চালানোর দক্ষতার ওপর আস্থা রেখেই আসলে তাকে সমর্থন দিয়েছে। সাফ জানালেন সব্যসাচী দত্ত।জয় লাভ করে ফিরহাদ হাকিমের বাড়িতে আসেন সব্যসাচী দত্ত। এ প্রসঙ্গে ফিরহাদ বলেন দলের যে কোনো নির্বাচনে দলের প্রার্থীরা জয়লাভ করলে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে প্রণাম করতে আসেন। কারণ আমরা সবাই মনে করি মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িটা আমাদের কাছে একটা মন্দির। সব্যসাচী মুখ্যমন্ত্রী কাছে আশীর্বাদ নিতে এসেছিল ফেরার পথে আমার সঙ্গে দেখা করে গেল। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ওপর মানুষের আস্থা অটুট। তার জনকল্যাণমুখী কাজ উন্নয়ন করার মানসিকতাকেই বাংলার মানুষ সমর্থন করেছে। বিরোধীরা যতই অপপ্রচার করুক, বিভিন্ন অভিযোগ নিয়ে আদালতে যান তাতে কারোর কিছু এসে যায় না। রাজ্যের মানুষ বিরোধীদের কথায় আর আমল দেয় না, তারা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তার নেতৃত্বাধীন দল তৃণমূল কংগ্রেসকে সমর্থন করে। বিজেপি শাসিত রাজ্য গুলির দুরাবস্থার কথা সারা দেশের মানুষ জানে। তাই বিকল্প শক্তি হিসাবে মানুষ এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশে রয়েছেন বলেও জানান ফিরহাদ হাকিম।
তাঁর আশীর্বাদ মাথার ওপর ছিল বলেই এই জয়লাভ সম্ভব হয়েছে, বিনয়াবনত সব্যসাচী

More Stories
ভোটাভুটি আটকানো গেল না, জেলা সম্পাদকই হারলেন জেলা কমিটির ভোটাভুটিতে
বাংলাতেও ‘ভূতুড়ে’ ভোটার ঢোকানোর ছক বিজেপির!: মমতা
সংগঠনে রদবদলের ইঙ্গিতেই তালিকা তৈরিতে ব্যস্ত সাংসদ-বিধায়করা