সময় কলকাতা ডেস্ক : করোনা আবহে কাজ না থাকায় চরম বিপাকে বাঁকুড়া জেলার ইন্দাস ব্লকের মৃৎশিল্পীরা।
বাঁকুড়ার মৃৎশিল্পের বেশ খ্যাতি রয়েছে। বাঁকুড়া জেলার ইন্দাস ব্লকের গোবিন্দপুর, ইন্দাস গ্রামে তৈরি হওয়া বড়ো বড়ো সরস্বতী ঠাকুর বহু স্কুল ও কলেজে এবং অন্যান্য গ্রামে নিয়ে যাওয়া হত। কিন্তু গত দুই বছর ধরে করোনা আতঙ্কের জন্য বদলে গিয়েছে অনেককিছুই।
মৃৎশিল্পীদের দাবী, করোনা কালে তাদের দিন আর নেই এখন তাদের পেট চালানোই মুশকিল হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঠাকুর তৈরির সামগ্রীর দাম আকাশছোঁয়া। আগের মতো বিক্রি আর নেই। তারই প্রভাব পড়েছে এই উৎসবের মূল কারিগর মৃৎশিল্পীদের উপর। ফলত, বিপাকে পড়েছেন মৃৎশিল্পীরা। দুই থেকে তিন বছর আগে এই সময় ব্যস্ততা থাকত তুঙ্গে। কিন্তু সেই তুলনায় এবছর কোন ব্যস্ততা নেই বললেই চলে।
মৃৎশিল্পীরা আরও বলেন, প্রতিমা তৈরির সামগ্রীর দাম বাড়লেও বাড়েনি প্রতিমার দাম। ফলে তাদের লভ্যাংশ একেবারে তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। এছাড়া দীর্ঘদিন স্কুল,কলেজ বন্ধ থাকার কারণে ঠাকুরের চাহিদা নেই বললেই চলে। এই শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে সরকারি সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন মৃৎশিল্পীরা।
More Stories
ডিগ্রি নেই, অথচ চিকিৎসা করছেন! আর জি কর আন্দোলনের মুখ আসফাকুল্লাকে নোটিস কাউন্সিলের
এবার স্বাস্থ্যদপ্তর ডাক্তারদের প্রাইভেট প্র্যাকটিসের আবেদনের সময়সীমা বেঁধে দিল
গোয়ালপোখরে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ার ঘটনায় বাংলাদেশি যোগ! ২ দুষ্কৃতীর খোঁজে পুরস্কার ঘোষণা