সময় কলকাতা ডেস্ক : বাংলাদেশেও ক্রমশ বাড়ছে করোনার গ্রাফ।তাই বাংলাদেশ সীমান্তে ভিন দেশ থেকে যাতায়াতের ক্ষেত্রে কড়াকড়ি শুরু করেছে প্রশাসন।তাই সমস্যায় পড়েছেন দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর বসিরহাটের ঘোজাডাঙ্গার খালাসীরা।বাংলাদেশ সরকার লরির সঙ্গে খালাসীদের ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ।বাংলাদেশ প্রশাসনের এই নির্দেশের প্রতিবাদে বিক্ষোভে সামিল হলেন, খালাসীরা।আন্দোলনকারীরা জানান, ঘোজাডাঙ্গা সীমান্ত এলাকায় প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ খালাসী রয়েছেন। লরি থেকে পণ্য আনলোডিং করেই তাঁদের সংসার চলে। কিন্তু আচমকায় খালাসীদের কাজ বন্ধ হয়ে য়াওয়ায় কিভাবে সংসার চলবে তা নিয়ে ক্ষোভে ফেটে পড়েন।
প্রসঙ্গত,ঘোজাডাঙা স্থলবন্দর দিয়ে প্রতিদিন কয়েকশো পন্যবাহী লরি বাংলাদেশে যায়।দ্রুত লরিগুলি থালিকরে ফিরে আসার জন্য এপার থেকেই খালাসীদের নিয়ে হাওয়া হয়।বাংলাদেশ প্রশাসন করোনার সতর্কতায় গাড়ি সহ একজনকে প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে।তাতেই খালাসীদের রোজগার বন্ধ হওয়ার মুখে।অবিলম্বে পণ্যবাহী লরির সঙ্গে খালাসীদের কাজ করতে বাংলাদেশ যাওয়ার অনুমতি দিতে হবে।এই দাবিতে খালাসীরা রাস্তায় নামেন।শুধু খালাসীরা না, বাংলাদেশ সরকারের এই সিদ্ধান্তে বিপাকে পড়েছেন লরি চালকরাও।লোক নিয়ে যেতে না পারায় গাড়ি থেকে পণ্য নামাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে লরি চালকদের।
ঘোজাডাঙ্গা আমদানি-রপ্তানি সংস্থার সম্পাদক সঞ্জীব মন্ডল জানান,”আমরা খালাসীদের বাংলাদেশে যাওয়ার ব্যাপারে ছাড়পত্র জোগাড়ের চেষ্টা করছি ।কিন্তু, “এ বিষয়ে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করা হলেও, তা থেকে কোন সমাধান সূত্র বের হয়নি। আমরা চাই অবিলম্বে এই সমস্যার সমাধান হোক। পুনরায় খালাসীরা দ্রুত কাজে ফিরুক।”
More Stories
বিভাগের অধ্যাপক-এর হাতে যৌন নিগ্রহের অভিযোগ তুলে কলেজ ক্যাম্পাসে গায়ে আগুন দিয়ে নিহত ছাত্রী
জন্মদিনে রক্তদান! রাজনীতির ময়দানে ভিন্ন বার্তা তৃণমূল নেতার
রাতের অন্ধকারে প্রশান্ত মহসাগরে নামল ড্রাগন, মহাশূন্যে ১৮ দিন কাটিয়ে পৃথিবীতে ফিরলেন শুভাংশু, সোমবার পৃথিবীর উদ্দেশে রওনা দিয়েছিলেন তাঁরা