সময় কলকাতা ডেস্ক: পুরসভা নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পরেই বিভিন্ন জায়গায় প্রার্থীরা প্রচারে নেমে পড়েছেন। কিন্তু মনোনয়নপত্ক দাখেলের পরেও ফুরফুরে মেজাজে রয়েছেন বিধাননগর পুরনিগমের ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী সব্যসাচী দত্ত।মাঠে ময়দানের পরিবর্তে বাড়িতে বসেই ওয়ার্ডের মানুষের সঙ্গে জনসংযোগের প্রক্রিয়া শুরু করেছেন সব্যসাচীবাবু। প্রচারে নামা প্রসঙ্গে তৃণমূল প্রা্থী বলেন, যে ছাত্র সারা বছর পড়াশোনা করে তাকে পরীক্ষার আগের দিন পড়াশোনা করতে হয় না।
শুভেন্দু অধিকারী প্রসঙ্গে সব্যসাচী দত্ত বলেন, আগে নিজের ওয়ার্ডে কাঁথি পুরসভা বাঁচাক তারপরে আমার কথা ভাববেন। তিনি বলেন, শুভেন্দু অধিকারী বলে নয় উনি হচ্ছেন বিরোধী দলনেতা।সেই সম্মানটার কথা ভাবা উচিত। পাশাপাশি তিনি বলেন,তৃণমূলের পিছনের কোনও দরজা আছে কিনা শুভেন্দু অধিকারী এখন খুঁজে বেড়াচ্ছেন। আর বলছেন একবার নেনা বাবা ?একবার নে? আমি কি দোষ করলাম। আমি চলে এসেছি এটাই তো ওর রাগ শুভেন্দুর। আমি অনেকদিন আগেই বলেছিলাম শুভেন্দু আসতে পারলে বেঁচে যায়।
মহামান্য আদালত রায় দিয়েছে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন বা রাজ্য নির্বাচন কমিশন একটি স্বস্বাশিত সংস্থা।তাদের মান্যতা দিয়ে মহামান্য আদালত সবটাই নির্বাচন কমিশনের উপরে ছেড়ে দিয়েছে। আদালতের কাজের ক্ষেত্রে অন্য কেউ হস্তক্ষেপ করতে পারে না। সংবিধানের লিখিত আকারে আছে আদালতও কোন স্ব-শাসিত সংস্থার উপরে সাধারণত দৃষ্টান্তমূলক কোনও ঘটনা না হলে তাদের কাজে হস্তক্ষেপ করতে পারে না। আদালতে গিয়ে বলছেন বিরোধীরা নাকি এখানে প্রচার করতে পারছে না। দেখলাম দেবাশীষ জানার ফেসবুকে বলছে এইতো গণতন্ত্র এই ভাবেই তো প্রচার হওয়া উচিত। যে ওয়ার্ডে উনি দাঁড়িয়েছেন ওয়ার্ডের অন্তত 5 জন লোককে পাশে দরকার আমি ওয়ার্ডের যেখানে যেখানে ঘুরেছি সেই ওয়ার্ডের ব্লকের লোককে নিয়ে ঘুরেছি।
More Stories
৫৫ দিনের মাথায় আরজি কর কাণ্ডের চার্জশিট জমা দিল সিবিআই, মূল অভিযুক্তের নাম দেখে কটাক্ষ কুণালের!
ফের রাজ্যসভার সাংসদের বাড়িতে ইডি হানা, ষড়যন্ত্র চলছে বলে ফুঁসে উঠলেন অরবিন্দ
পুজোর আগেই রক্তাক্ত বীরভূম, কয়লাখনির বিস্ফোরণে মৃত ৭