সময় কলকাতা: যত দিন যাচ্ছে জীবনযাত্রা পাল্টে যাচ্ছে কম বেশি সকলেরই । তাই যতটা সম্ভব নিজেকে সুস্থ রেখে খাবার খাওয়া প্রয়োজন । তাই জেনে নিন কম সময়ে কোন কোন জিনিস খেলে শরীর ও মন দুইই সুস্থ থাকে।
বেরি
স্ট্রবেরি হোক বা ব্লুবেরি, বেরির মধ্যে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট । এছাড়ার বেরির মধ্যে যে সব উপাদান রয়েছে তা মস্তিষ্ককে সচল ও সক্রিয় রাখতে অত্যন্ত সাহায্য করে । স্মৃতিশক্তি প্রখর হয় বেরি খেলে ।
ডার্ক চকোলেট
ডার্ক চকোলেটে আছে প্রচুর পুষ্টিকর উপাদান । এর মধ্যে আছে ফ্ল্যাভোনয়েড, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা মনকে তরতাজা করে তোলে । এর ফলে পড়াশোনায় বেশি মন দেওয়া যায় । মানসিক ক্লান্তি ও অবসাদ দূর করতেও অত্যন্ত সাহায্য করে ডার্ক চকোলেট ।
বাদাম ও বীজ
রোজ একমুঠো করে বাগাম ও বীজ খাওয়া জরুরি । আমন্ড হোক শিয়া সিড, যে কোনও ধরনের বাদাম ও বীজ রোজ খাওয়ালে ছাত্র ছাত্রী দের স্মরণ ক্ষমতা বাড়ে । কারন এর মধ্যে আছে প্রচুর পরিমাণ ফ্যাট, প্রোটিন ও ফাইবার, যা অনেকক্ষণ ধরে পড়াশোনা করার এনার্জি দেয় ।
ডিম
ব্রেইন বুস্টিং খাবার হিসেবে ডিমের কোনও তুলনা নেই । কারণ ডিমের মধ্যে আছে সেলেনিয়াম, ওমেগা -৩ এবং আমাদের নার্ভকে ভালো রাখার উপযোগী উপাদান । দিনের যে কোনও সময় ডিম খাওয়া যেতেই পারে ।
লাল, সবুজ, কমলা সবজি
সবুজ তরি তরকরি তো খেতেই হবে, সঙ্গে লাল এবং কমলা সবজিও প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় চাই।এর ফলে মন আরও সজাগ ও সক্রিয় হবে । আপনার সন্তান যদি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেয়, তাহলে ওকে রোজ নানা রঙের তরি তরকারি খাওয়ানো হয় অত্যন্ত জরুরি ।
গোটা শস্য
ব্রাউন রাইস, গম, মিলেটের মতো গোটা শস্যে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটমিন বি এবং গ্লুকোজ । সঠিক ভাবে কাজ করার মস্তিষ্কের যা একান্ত প্রয়োজন । পাশাপাশি এগুলি অনেকক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখে বলে আপনার সন্তান টানা দীর্ঘক্ষণ পড়াশোনা করতে সাহায্য করে ।
More Stories
প্রাথমিক স্কুলের পাশেই পরিত্যক্ত ও আগাছায় ভরা কুয়ো! ভয়ে একা বেরোয় না শিশুরা
হাওড়ার ভাগাড়ের জঞ্জাল থেকে বিদ্যুৎ তৈরির পরিকল্পনা
শীতকালে ঠোঁট ফাটা নিয়ে চিন্তা? মেনে চলুন এই চার টিপস, লাগবে না কোনও পেট্রোলিয়াম জেলি